অফিসের দেমাগি বস -পর্ব - ০৪ | Officer demagi boss - Part -04

#অফিসের_দেমাগি_বস 
লেখক : অভি আহমেদ রাজ
পর্ব : ৪



আমি কিছু বুঝে ওঠার আগেই ঝড়ের গতিতে একটা মেয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরে তার ঠোঁট জোড়া আমার ঠোঁটে লাগিয়ে পাগলের মতো চুমু দিতে লাগল..😳😳

#অফিসের_দোমাগি_বস_পর্ব_০৪
#Officer_Demagi_Boss_Part_04
#banglastory143


সঙ্গে সঙ্গে আমি চোখ বন্ধ করে নিলাম৷ মেয়েটি একদম পাগলের মতো করে চুমু দিয়েই চলেছে৷ আমি যে তাকে ধাক্কা দেবো সেই সামান্য জ্ঞানটুকুও লোপ পেয়েছে৷ মেয়েটির এইরকম ব্যবহারে মনে হচ্ছে সে খুব আমাকে একদম কাঁচা চিবিয়ে খেয়ে ফেলবে৷


হঠাৎ তাকে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে জোরে জোরে শ্বাস নিতে লাগলাম৷ দম বন্ধ হবার উপক্রম হচ্ছিল৷ কিন্তু সেই মেয়ের সেদিকে কোনো খেয়াল ই নেই৷ আমি হাঁপাতে লাগলাম আর বুঝলাম সেও একটু হাঁপাচ্ছে৷ আমি এখনো মেয়েটার চেহারার দিকে তাঁকায়নি৷ আমি সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে মেয়েটার দিকে তাঁকালাম৷

আমার পায়ের তলা থেকে জমিন সরে গেল৷ মাথার উপর আকাশ ভেঙ্গে পড়ল৷ এ কাকে দেখছি? আর হঠাৎ সে এমন ব্যবহার করছে কেন? নাকি ভূত দেখছি?


আপনারাও নিশ্চয়ই ভাবছেন কে এটা?


এইটা আর কেউ না৷ আমার অফিসের বসের মেয়ে কেয়া৷


কিন্তু তার এমন ব্যবহার কিছুতেই বুঝে উঠতে পারছিনা৷ চোখ ২টা বড় বড় করে তার দিকে তাঁকিয়ে আছি৷ সে মুচকি মুচকি হাসছে৷ কিন্তু আমার মুখে হাসি নেই৷ আমি এতোটাই বিষ্ময় যে মুখ দিয়ে কথা বের করতে পারছি না৷ শুধু তার দিকে তাঁকিয়ে আছি৷


কেয়া : কি হলো?


আমি : ......


কেয়া : ওই ওভাবে তাঁকিয়ে আছো কেন এতো? 


আমি : .......


কেয়া : দেখো আমার লজ্জা করছে তোমার তাঁকানোতে৷😳(হায়রে লজ্জাবতী রে😒)

#অফিসের_দোমাগি_বস_পর্ব_০৪
#Officer_Demagi_Boss_Part_04
#banglastory143


আমি : ............


কেয়া : ওই কি হলো? 


আমি : হুম হ্যাঁ হুম? কি কি কি হলো? (আমারে ধাক্কা দিলো, তারপরে বাস্তবে ফিরলাম)


কেয়া : ওভাবে তাঁকিয়ে আছো কেন?


আমি : কই তাঁকিয়ে আছি।


কেয়া : ☺ যাহ দুষ্টু (কিস করল উনি আর দুষ্টু হলাম আমি? বাহ্👏)


আমি : উমম কিন্তু আপনি এতো রাতে এখানে কেন?


কেয়া : কেন আমার বাবুটাকে আদর করতে আসলাম৷


আমি : মানে কি বলতে চাইছেন?


কেয়া : হুম যা শুনেছো তাই৷ আর আপনি আপনি কি করছো? তুমি বলো😍😍।


আমি : কি সব বাজে বকছেন? মাথা ঠিক আছে তো নাকি গেছে? আর এতো রাতে কেউ একটা ব্যাচেলর ছেলের রুমে আসে? আর আসলেও কি এইসব করে নাকি? 


কেয়া : ওই চুপ (চোখ রাঙিয়ে বলল)।


আমি : উমম (একদম চুপসে গেলাম৷ সামান্য একটা মেয়ের ধমকানিতে)


কেয়া : আদর করবো☺।


আমি : কাকে? বিয়ে করেন যান, আপনার বাবাকে বলুন তাহলে যার সাথে বিয়ে দিবে তাকে আদর করবেন৷ আমাকে না৷

#অফিসের_দোমাগি_বস_পর্ব_০৪
#Officer_Demagi_Boss_Part_04
#banglastory143


কেয়া : চুপ এক্কেবারে৷ বিয়ে তো তোমাকেই করব৷ চ্যালেঞ্জ😎😎।


আমি : হুহ দেখা যাবে? 


কেয়া : হুম চলো চলো আদর করি।


আমি : কিহহহহ? ওই মাথার তার ছিড়ছে নাকি আপনার?


কেয়া : না তো? তোমাকে যেন না হারাই তার ব্যবস্থা করছি আরকি৷


আমি : আচ্ছা আপনি এইসব করছেন কেন? প্লীজ বলবেন।


কেয়া : হাদারাম ভালোবাসি বলেই তো এমন করছি😍😘


আমি : মানে? কবে থেকে?


কেয়া : আরো ২বছর আগে থেকে৷


আমি : কিহহহহহ? কিন্তু আমি তো আপনাকে চিনিনা৷


কেয়া : হুম জানি ভার্সিটিতে সবসময় বই নিয়ে পড়ে থাকতে, কখনো তো কারো দিকে তাকাওনি চিনবে কি করে? 


আমি : ওহ, জ্বী।


কেয়া : ভালোবাসবে না আমাকে?


আমি : না একদম না৷ এমন তার ছেড়া মেয়েকে ভালোবাসা অসম্ভব 😒😒।


কেয়া : কি বললি? (আমার গেন্জির কলার ধরে)


আমি : ভয় করিনা আমি৷ যা বলছি সত্যিই বলছি৷


কেয়া : ওকে বিয়ে তোকেই করব মনে রাখিস।


আমি : হুহ।


কেয়া : শুনে রাখো বিয়ে তো তোমাকেই করব নয়তো নিজের জীবন দিয়ে দিবো৷


আমি : এইসব চিন্তা মাথা থেকে বাদ দেন৷ কারণ আমি ফকিন্নি/গরিব৷ আপনার সাথে আপনার যায়না৷


কেয়া : চুপ একদম৷ আসছে মহান লোক।


আমি : হুম।


কেয়া : I love u


আমি : সরি?


কেয়া : সমস্যা নেই পরে তুমিও বলবা৷


তারপরে আবার আমার কাছে এসে আমার গালে ছোট্ট একটা চুমু দিয়ে রুম থেকে বেরিয়ে গেল৷


আমার বিপরীত দিকের ফ্লাটের দরজার কাছে যেয়ে কি যেন ভাবল তারপরে আবার সিঁড়ি বেয়ে নিচে চলে গেল৷ ওর ফুফির বাসা সেজন্য নক করতে চাইলো কিন্তু করল না৷ হয়তো গাড়ী নিয়ে এসেছে৷ তাই চলে গেল সেখানে না থেকে৷


যাক বাবা আপদ বিদেয় হলো😌।


আমি দরজা ভালো মতো লক করে ওয়াশরুমে যেয়ে ভালো মতো পরিষ্কার হয়ে এসে শুয়ে পড়লাম৷

একটু আগে কি হয়ে গেল আমার সাথে ভাবতেই লজ্জা লাগছে৷ এই পিচ্চি ছেলেটার ঠোঁটের ওপর নির্যাতন চালালো সেই শয়তান মাইয়াডা৷ তোরে দেইখা নিমু৷


তবে সত্যি বলতে কি জীবনের প্রথম কিস ততটা খারাপও লাগেনি অবশ্য🙈।

#অফিসের_দোমাগি_বস_পর্ব_০৪
#Officer_Demagi_Boss_Part_04
#banglastory143


এইসব ভাবতে ভাবতে কখন যে ঘুমিয়ে পড়েছি নিজেও জানিনা৷


পরেরদিন অফিসে যেয়ে কাজে মন দিলাম৷ দেখি আমার ডেস্কে ২টা ফাইল আগে থেকেই রাখা আছে৷ কি আর করার কাজ শুরু করে দিলাম৷ আজকে বস আসেনি, কেয়া এসেছে৷ হয়তো কেয়াকেই অফিসের মালিক বানাবে সেজন্য আগে থেকেই এমন করছে৷


লাঞ্চের সময় সবাই লাঞ্চ করতে গেল কেন্টিনে৷ আমার তেমন ক্ষুধা লাগেনি তাই কাজই করছিলাম তখন ম্যামের কেবিনে ডাক পড়ল আমার৷


কাজ রেখে গেলাম কিছুটা ভয়ে ভয়ে তার রুমে৷ অনুমতি নিয়ে রুমে প্রবেশ করলাম৷ যেয়ে দেখি কেয়া একটা বাটিতে করে গোস্ত (আমি মাংস বলিনা) আর পাশের প্লেটে কয়েকটা রুটি নিয়ে বসে আছে৷


কেয়া : ওই শোনো পরেরবার নক না করে সোজা রুমে আসবে৷ অনুমতি নিতে হবেনা৷

#অফিসের_দোমাগি_বস_পর্ব_০৪
#Officer_Demagi_Boss_Part_04
#banglastory143


আমি : আচ্ছা কিন্তু ডাকলেন যে এখন?


কেয়া : কেন বিজি আছো নাকি?


আমি : হুম একটু৷ দুইটা ফাইল প্রায় শেষ৷ তাই কাজই করছিলাম৷


কেয়া : হুম গুড বয়।


আমি : হুম কোনো কাজ আছে কি?


কেয়া : না সোনা কাজ তো নেই।


আমি : তাহলে আমি যাই।


কেয়া : ওই কই যাবা? তোমার জন্য আমি নিজে গোস্ত, রুটি করে এনেছি।


আমি : আমার জন্য? 😲


কেয়া : হুম বসো জান, আমি খাওয়াই দিতেছি😘


আমি : না ক্ষুধা নেই।


কেয়া : ওকে তোমার চাকরী নেই যাও, বাড়িতে যাও।


আমি : আজব? বলছি তো ক্ষুধা নেই।


কেয়া : হুম যাও একটু পরে লেটার পেয়ে যাবে।


আমি : হুহ দিন আমাকে, খাবো।


কেয়া : চেয়ারে বসো৷


কি আর করার চাকরী হারানো যাবেনা৷ আর যে ধরনের রাগী মেয়ে বলা যায়না যদি সত্যি সত্যিই চাকরী কেড়ে নেয়৷


আমি চেয়ারে বসে পড়লাম৷ আমি প্লেট নিতে যাবো তখন দিলোনা৷ কতো জোরাজুরি করলাম কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হলোনা৷ কেয়া নিজেই খাইয়ে দিতে লাগলো৷

#অফিসের_দোমাগি_বস_পর্ব_০৪
#Officer_Demagi_Boss_Part_04
#banglastory143


তবে এভাবে কেউ খাইয়ে দিচ্ছে সেটা ভেবেও ভালো লাগছে৷ খাশির গোস্ত-এর স্বাদ টাও হয়েছে অনেক সুন্দর৷


এভাবে প্রায় মাঝে মাঝে দুপুরে খাওয়াই দিতো৷ কেন যানি আমিও তখন সাথে সাথেই হ্যাঁ বলতাম৷ আর ওর হাতের রান্নার স্বাদও অনেক সুস্বাদু😋😋।


কিছুদিন পরে টাকা পেলাম বেতনের৷ পুরো ৩২হাজার টাকা৷ এইবার বাসায় এক টাকাও দিবো না৷ কারণ ছোট্ট একটা পার্টি দিয়েছি আমার ফ্লাটে৷ আমার ২জন ছেলে কলিগ৷ বয়স আমার থেকে একটু বেশি৷ মেঘা আর কেয়া৷ কিন্তু এই খবর শুনে ফারিহাও আসতে চাইলো তাই না করতে পারলাম না৷

,,, ,,, ,,, ,,, ,,, ,,, ,,, ,,, ,,, ,,, ,,, ,,, ,,, ,,, ,,, ,,,

সেদিন সন্ধ্যায় সবাই আমার ফ্লাটে হাজির৷ ৩টা মেয়েকেই সুন্দরী লাগছে৷ কেউ তেমন বেশি সাজেনি৷ হালকা ভাবে সেজেছে৷ তবে এই হালকা সাজেই কেয়া'কে অপূর্ব সুন্দরী লাগছে৷ আসমানের কোনো পরী যেন আমার রুমে এসে নেমেছে😍।


পার্টির জন্য কোনো বিয়ার বা অন্য কিছু কিনিনি৷ শুধু ১০টা স্পিডের ক্যান কিনেছি৷ সবাই গল্পগুজব করে সময় কাটালাম আর হাল্কা মিউজিক৷ অনেকদিন পরে এমন হাসাহাসি আর মজার সময় কাটলো৷ আর কেয়া তো আমার কাছে থেকে সরছেই না৷ ফেবিকল আঠার মতো লেগে আছে আমার সাথে৷


রাত ১০টার দিকে খাওয়া দাওয়া সেড়ে ছেলে কলিগ দুইজন চলে গেল কারণ তাদের বাসা দূরে৷ কেয়ার বাসাও দূরে কিন্তু ও নাকি আজকে রাতে ফারিহার বাসায় থাকবে আর মেঘার তো আমার নিচতলায় রুম৷ তাই ওর কোনো সমস্যা নেই৷


কিন্তু আমার একটু অসস্তি লাগছিল৷ কারণ ৩টা মেয়ে আর আমি একা একটা ছেলে😨 আল্লাহ্ বাঁচাইয়ো৷

#অফিসের_দোমাগি_বস_পর্ব_০৪
#Officer_Demagi_Boss_Part_04
#banglastory143


একটু পরে মেঘাও চলে গেল ওর ফ্লাটে৷ তারপরে কেয়া জোর করে ফারিহাকে ওর ফ্লাটে পাঠিয়ে দিয়ে দরজাটা লক করে আবার আসলো৷ এতে আমার কিছুটা ভয় হতে শুরু করল আবার যদি সেদিনের মতো করে।

,,, ,,, ,,, ,,, ,,,

আমি : কি হলো? এভাবে দরজা লক করে আসলেন কেন? (ভ্রু কুঁচকে)


কেয়া : কেন বোঝো না?


আমি : না আপনি যান বলছি।


কেয়া : না যাবো না।


আমি : প্লীজ যান প্লীজ আমার প্রচন্ড ভয় করছে৷


কেয়া : ওকে? যাবো তবে একটা শর্ত আছে😏


আমি : হ্যাঁ হ্যাঁ বলুন তারাতারি কি শর্ত।


কেয়া : একটা কিস করো তাহলেই চলে যাবো৷


আমি : পাগল নাকি?


কেয়া : মনে করো তাই৷ তবে আমার চায় ই চায়😋


আমি : আমি পারবো না৷


কেয়া : ওকে আমিও যাবো না


কথাটা বলেই নীলা খাটের উপর বসে পড়ল৷ পুরো ১০মিনিট হলো কেয়া উঠছে না শুধু আমার দিকে তাঁকিয়ে আছে৷ এর সাতে জোরাজুরিও করা যাবেনা৷ যদি চিল্লানি দেয় তো আমি শেষ৷ ঠান্ডা মাথায় কাজ করতে হবে৷৷

#অফিসের_দোমাগি_বস_পর্ব_০৪
#Officer_Demagi_Boss_Part_04
#banglastory143


আমি : ওকে কিস করব কিন্তু গালে।


কেয়া : হবেনা ঠোঁটে করতে হবে কিস।


আমি : আপনার পা ধরি ক্ষমা করেন৷ (পায়ের দিকে হাত বাড়িয়ে বললাম)


কেয়া : না না গালেই দাও।


আমি : চোখ বন্ধ করেন।


কেয়া : হাহাহাহা পাগল৷ ওকে করলাম৷ দাও চুমু৷


আমি : হুম দিচ্ছি৷...


আমি কেয়ার কাছে এগিয়ে যেয়ে ওর গালে আলতো করে একটা চুমু দিলাম৷ আর তখনই ওর গোলাপি ঠোঁটের কোনায় মিষ্টি হাসির আভা দেখতে পেলাম৷ চমৎকার লাগছিল তখন ওর চেহারাটা৷


কেয়া : জান শোনো একটা সত্যি কথা বলি?


আমি : হুম বলুন কিন্তু এইসব জান, সোনা, পিতল এইসব ডাকা বাদ দেন৷


কেয়া : তুমি ফারিহার থেকে দূরে থাকবা৷


আমি : কেন ও কি করলো?


কেয়া : অনেক কিছু।


আমি : ওহ তা কি কি একটু বলেন তো😬😬


কেয়া : ওই সেদিন বলেছে ও নাকি তোমাকে পছন্দ করে৷।


আমি : হুম জানি৷ আমাকে নাকি খেয়ে ফেলবে কাছে পেলে হাহাহাহা৷


কেয়া : তুমি প্লীজ ওর সাথে মিশবানা প্লীজ।


আমি : কেন সমস্যা কি?


কেয়া : প্লীজ প্লীজ..(কিছুটা কান্নার সুরে)


আমি : আচ্ছা আচ্ছা মিশবো না৷


কেয়া : এইতো গুড বয়।


আমি : হুম ঘুমান যান।


কেয়া : হুম তুমিও ঘুমাও৷ গুড নাইট৷ সুইট ড্রিমস্


কেয়া : গুড নাইট।


তারপরে আর কোনো কথা না বলে মুচকি একটা হাসি দিয়ে চলে গেল৷ আমিও হাফ ছেড়ে বাঁচলাম৷


আমি এসে সোজা বিছানায় গা এলিয়ে দিলাম আর তখনই ঘুম এসে চেপে ধরল আর আমিও ঘুমের দেশে হারিয়ে গেলাম৷


কিছুদিন পর আজকে হঠাৎ করেই অফিসটা ছুটি দেওয়া হয়েছে৷ এখন কেয়া আমাকে অন্য কোনো মেয়ে কলিগের সাথে কথা বলতে দেয়না৷ সবসময় কাজের উপর রাখে যাতে কথা বলতে না পারি৷ তবে বেতন টাও বাড়তি করে ৪০হাজারে রূপান্তরিত হয়েছে৷ কেয়ার জন্যই এতো টাকা বেতন পাচ্ছি নয়তো হতো না৷


তো সেদিন সকালে বসে বসে টিভি দেখছিলাম তখন কলিংবেল বেজে উঠল৷ আমি যেয়ে দরজা খুলে দেখি ফারিহা দাঁড়িয়ে আছে৷


ফারিহা : গুড মর্নিং নীল


আমি : মর্নিং৷ তা হঠাৎ এতো সকালে?


ফারিহা : হুম একটা জিনিস দিতে আসলাম সকাল সকাল৷


আমি : এখন আবার কি দিবে?


ফারিহা : ওইযে দেখো ওইটা কি..


আমি সেদিকে ঘুরতেই ফারিহা আমার গালে একটা চুমু দিয়ে এক দৌড়ে নিজের রুমে চলে গেল৷ আসলেই পাগলি মেয়েটা৷


মুচকি একটু হেসে দরজা লাগাতে যাবো তখন চোখ পড়ল সিঁড়িতে.....


♦♦♦

♦♦

চলবে.............................

লেখার ভূল ক্ষমার চোখে দেখবেন😇

No comments

Powered by Blogger.